আমার অভিজ্ঞতা বলি, আমি পারসোনালি আমাজন এফিলিয়েট করি। তো এটা আমার মুল ইনকাম ছিল। একটা সাইট সেল করার পর, পরের টায় মোটামুটি ধরা খায়। গুগলে পেনাল্টি খেয়ে মাঠে মারা। যদিও কোর ফ্রিল্যান্সিং আমি করতাম না আপওয়ার্ক বা ফ্রিল্যান্সার ডট কমে।
যেহেতু আমি সংসারি সো আমার এমন ইনকাম লাগবে যেখানে কাজ করেই সাথে সাথে পেমেন্ট প্যাসিভের উপর নির্ভর করতে পারছি না।
সো ডিসাইড করলাম ফ্রিল্যান্সিং করতে হবে। ওয়েব সার্চ, এসিইও এইগুলো নিয়ে ধারনা আছে। সো নেমে পরলাম । একাউন্ট করার ৩ দিনের মাথায় কাজ ও পেলাম ২৫ ডলারের।
কি টাইপের কাজ ?
স্পিড অপটিমাইজেশন।
যেহেতু এফিলিয়েট করতাম নিজের সাইটের স্পিড অপটিমাইজেশন নিয়ে অভিজ্ঞতা ছিল কাজে লাগালাম। ব্যস ইনকাম শুরু। আমি তো এক্সাইটেড ছিলাম।
ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার আগে ২ বছর আমার অনলাইনে পদচারনা থাকাতে অনলাইনের অনেক কিছুই আমি জানতাম সেটা আমার ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ারে কাজ দিয়েছে।
নিজেও কিছুটা কনফিডেন্ট ছিলাম সবাই পারলে আমি পারব না কেন?
এমন প্রজেক্ট পেয়েছি যে কাজ জীবনে কখনো করি নাই। ইউটইউব থেকে শিখেছি, এরপর ক্লায়েন্ট এর কাজ করে দিয়েছি। ক্লায়েন্ট পেমেন্ট ও দিয়েছে।
স্টুডেন্ট হিসেবে সবচেয়ে ইজি হল ডাটা এন্ট্রির কাজ করা।
আমি নিজেও করি এই কাজ, এখন টিম করেছি ২ জনের ভারচুয়ালি।
নিজে এসিইও জানলেও এসিও এর কাজ কম নেয়ার চেষ্টা করি। আমি মুলত রিসার্চ, ডাটা এন্ট্রি, ডাটা স্ক্রাপিং এর কাজ করি।
নিচের ছবিতে জয়েনিং ডেট দেখতে পারবেন কবে জয়েন করেছি। পাশের টা জব কমপ্লিশন রেট সহ অনান্য ডাটা।
শিখতে হবে, শেখার কোন বিকল্প নাই। তবে তথাকথিত সেক্টরে না গিয়ে এমন কোন সেক্টরে কাজ শুরু করেন যেখানে ফ্রিল্যান্সার এর সংখ্যায় কম। তাহলে সুবিধা করতে পারবেন। অন্যথায় সুবিধা করা বা কাজ করা এবং কাজ পাওয়া কষ্ট হয়ে যাবে।